সাংবাদিক শাহরিয়ার পলাশ |
২. উক্ত আইনের ৩১ ধারা অনুযায়ী কোন বিষয়ে অস্পষ্টতা তৈরি হলে মহাপরিচালক নিজে বা তাঁর অধস্তন কারোর মাধ্যমে এর ব্যাখা দিতে পারেন। সে হিসেবে মহাপরিচালকের প্রতিনিধি হিসেবে আইইডিসিআরের পরিচালক মীরজাদি সেব্রিনা ফ্লোরা বলেছেন, রোগীর পরিচয় প্রকাশ করা চিকিৎসা বিজ্ঞানের নৈতিকতা বিরোধী। তিনি আরও বলেছেন রোগীর ব্যক্তিগত নিরাপত্তা জড়িত থাকায় নাম পরিচয় প্রকাশ করা উচিত নয়।
৩. ব্র্যাকের সংক্রামক রোগ বিষয়ের প্রকল্পের প্রধান ড. শায়লা ইসলাম বলেন, সাধারণত কোন সংক্রামক রোগে আক্রান্ত রোগীর পরিচয় প্রকাশ করা হয় না।
শেষ কথাঃ কোন ব্যক্তি আক্রান্ত হলে তিনি যদি নিজে পরিচয় প্রকাশ করেন, তাহলে তার পরিচয় প্রকাশ করা যেতে পারে। তাছাড়া কেউ যদি মৃত্যুবরণ করেন, তাহলেও পরিচয় প্রকাশ করা যেতে পারে। কিন্তু মনে রাখতে হবে এটা আক্রান্ত ব্যক্তির উপর মানসিক চাপ। তাই সচেতনভাবেই আক্রান্ত ব্যক্তির পরিচয় প্রকাশ করা উচিত নয় যদি তিনি নিজে তা প্রকাশ না করেন। তাছাড়া আইনে বাধ্যবাধকতার কারনেও তা করা উচিত নয়।
নোট- উক্ত লেখাটি সিনিয়র সাংবাদিক জনান শাহরিয়ার পলাশ সাহেবের ফেসবুক ওয়াল থেকে ওনার অনুমতি ক্রমে আমাদের এখানে প্রকাশ করা হয়েছে।
Post a Comment