বিজ্ঞানের জন্য

চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বৈশাখী বড়ুয়ার করোনা টেস্টের রিপোর্ট পজেটিভ এসেছে। অর্থাৎ তিনি করোনায় আক্রান্ত। এ নিয়ে চাঁদপুর জেলায় করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৭জন।
হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈশাখী বড়ুয়া
গত ২৭ এপ্রিল তার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। ২৮ এপ্রিল ঢাকার শিশু হাসপাতালে টেস্ট করা হলে রিপোর্ট পজেটিভ আসে। বুধবার দুপুরে ওই রিপোর্ট চাঁদপুরের সিভিল সার্জন অফিসে এসেছে।

চাঁদপুরের সিভিল সার্জন ডা. সাখাওয়াত উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল ইউএনও বৈশাখী বড়ুয়ার করোনা পরীক্ষার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। ২৮ এপ্রিল ঢাকার শিশু হাসপাতালে টেস্ট করা হলে রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আজ দুপুরে ওই রিপোর্ট চাঁদপুরের সিভিল সার্জন অফিসে এসে পৌঁছায়।
হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বৈশাখী বড়ুয়ার নেতৃত্বে হাজীগঞ্জ উপজেলায় করোনা সচেতনতা মূলক একটি অভিযানের স্থির চিত্র।  

জানা গেছে, দেশে করোনা সংক্রমণের পর থেকেই চাঁদপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈশাখী বড়ুয়া সংক্রমণ প্রতিরোধ কার্যক্রমে বেশ সরব ছিলেন। তার নেতৃত্বে হাজীগঞ্জ উপজেলায় উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অভিযান পরিচালিত হয়েছে।

এদিকে জেলার হাজীগঞ্জ পৌর এলাকায় এক ব্যাংক কর্মকর্তার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর ওই ব্যাংক কর্মকর্তার বাড়িটি লকডাউন করে দেয় স্থানীয় প্রশাসন। চাঁদপুরের সিভিল সার্জন এই ব্যাংক কর্মকর্তার আক্রান্তের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে মতলব উত্তর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন ডাক্তার করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল। বর্তমানে তিনি করোনামুক্ত। এছাড়া চাঁদপুরের কয়েকজন পুলিশ সদস্য ও ম্যাজিস্ট্রেটের করোনা টেস্ট করে রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।

Post a Comment

Previous Post Next Post