ছবি- সংগ্রহীত |
জেএইচইউর তথ্য অনুসারে, এ পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১০ লাখ ৩৪ হাজার ৮১৮ জন। এছাড়া সুস্থ হয়েছেন ২ কোটি ৪৪ লাখের বেশি মানুষ।
সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৭৪ লাখের বেশি করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা পৌঁছেছে ২ লাখ ৯ হাজার ৮১০ জনে। সুস্থ হয়েছেন ২৮ লাখেরও বেশি মানুষ।
সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। দক্ষিণ এশিয়ার এ দেশটিতে করোনা রোগীর সংখ্যা ৬৫ লাখ ছাড়িয়েছে এবং মারা গেছেন এক লাখ ৭৮২ জন। সুস্থ হয়েছেন ৫৪ লাখের বেশি মানুষ।
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্রাজিল। এ পর্যন্ত দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯ লাখের বেশি এবং মৃত্যু হয়েছে এক লাখ ৪৬ হাজারের বেশি মানুষ। সুস্থ হয়েছেন ৪৩ লাখের বেশি রোগী।
বাংলাদেশ পরিস্থিতি:
মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ হাজার ৩৪৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
এছাড়া, নতুন করে ১ হাজার ১২৫ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। যার ফলে মোট আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৬৯০ জনে।
স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে রোববার পাঠানো করোনা সংক্রান্ত নিয়মিত স্বাস্থ্য সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, করোনা শনাক্তের জন্য দেশের সরকারি ও বেসরকারি ১০৯টি ল্যাবে গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ৯ হাজার ৭৩৯টি এবং পরীক্ষা করা হয়েছে আগের নমুনাসহ ৯ হাজার ৮৫৯টি। এ নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো ১৯ লাখ ৮৯ হাজার ৬৬৪টি।
২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১১.৪১ শতাংশ। আর মোট পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্ত হয়েছেন ১৮.৫৩ শতাংশ।
নতুন যে ২৩ জন মারা গেছেন তাদের মধ্যে পুরুষ ১৭ এবং নারী ছয়জন। এখন পর্যন্ত মোট মারা যাওয়াদের মধ্যে পুরুষ ৪ হাজার ১৩৮ জন বা ৭৭.৩৭ শতাংশ এবং নারী ১ হাজার ২১০ জন বা ২২.৬৩ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুর হার ১.৪৫ শতাংশ।
এদিকে, করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন আরও ১ হাজার ৫৮৭ জন। এ নিয়ে দেশে মোট সুস্থ ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮১ হাজার ৬৫৬ জনে। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার এখন পর্যন্ত ৭৬.৩৯ শতাংশ।
গত ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনা রোগী শনাক্তের পর ১৮ মার্চ প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ইউএনবি
Post a Comment