ঈদ জামাত ও কোরবানিকে কেন্দ্র করে ধর্ম মন্ত্রণালয় ১৩টি নির্দেশনা দিয়েছে। এই নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে ঈদগাহ ময়দান, খোলা মাঠ বা উন্মুক্ত স্থানে নামাজ পড়া যাবে না। নামাজ মসজিদেই পড়তে হবে। একইসঙ্গে একে অপরের সঙ্গে কোলাকুলি ও হাত মেলানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
সম্প্রতি স্বাস্থ্যবিধি মেনে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত আদায় প্রসঙ্গে বিভিন্ন নির্দেশনা জারি করে।
এতে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবজনিত প্রেক্ষাপটে শর্তসাপেক্ষে ঈদুল ফিতরের নামাজের জামাত খোলা মাঠ/ঈদগায়ে আদায় না করে মসজিদে আদায় করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ঈদুল আজহার নামাজ আদায় সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে ১২ জুলাই দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম-ওলেমা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভা করেন। ওই সভায় পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ মসজিদে আদায় করার সিদ্ধান্ত হয়।
শর্তগুলো হল-
১. করোনাভাইরাস পরিস্থিতিজনিত কারণে মুসল্লিদের জীবন ঝুঁকি বিবেচনা করে এ বছর ঈদুল আজহার জামাত ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে কাছের মসজিদে আদায় করতে হবে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামাত আদায় করা যাবে।
২. জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের পূর্বে মসজিদ জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন।
৩. প্রত্যেককে বাসা থেকে অজু করে মসজিদে আসতে হবে এবং অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
৪. মসজিদে অজুর স্থানে সাবান/হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে।
৫. মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে।
৬. জামাতে আগত মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না।
৭. নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দাঁড়াতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।
৮. শিশু, বৃদ্ধ, যে কোনো ধরনের অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি জামাতে অংশগ্রহণ করবেন না।
৯. স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনীর নির্দেশনা অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।
১০. জামাত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
১১. নামাজ শেষে খতিব ও ইমামরা মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া চাইবেন।
১২. খতিব, ইমাম, মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়গুলো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
১৩. কোরবানির ক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, জনপ্রতিনিধি, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সংশ্লিষ্ট মসজিদের পরিচালনা কমিটি এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করবেন।
সম্প্রতি স্বাস্থ্যবিধি মেনে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত আদায় প্রসঙ্গে বিভিন্ন নির্দেশনা জারি করে।
এতে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবজনিত প্রেক্ষাপটে শর্তসাপেক্ষে ঈদুল ফিতরের নামাজের জামাত খোলা মাঠ/ঈদগায়ে আদায় না করে মসজিদে আদায় করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ঈদুল আজহার নামাজ আদায় সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে ১২ জুলাই দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম-ওলেমা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভা করেন। ওই সভায় পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ মসজিদে আদায় করার সিদ্ধান্ত হয়।
শর্তগুলো হল-
১. করোনাভাইরাস পরিস্থিতিজনিত কারণে মুসল্লিদের জীবন ঝুঁকি বিবেচনা করে এ বছর ঈদুল আজহার জামাত ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে কাছের মসজিদে আদায় করতে হবে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামাত আদায় করা যাবে।
২. জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের পূর্বে মসজিদ জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন।
৩. প্রত্যেককে বাসা থেকে অজু করে মসজিদে আসতে হবে এবং অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
৪. মসজিদে অজুর স্থানে সাবান/হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে।
৫. মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে।
৬. জামাতে আগত মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না।
৭. নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দাঁড়াতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।
৮. শিশু, বৃদ্ধ, যে কোনো ধরনের অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি জামাতে অংশগ্রহণ করবেন না।
৯. স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনীর নির্দেশনা অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।
১০. জামাত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো থেকে বিরত থাকতে হবে।
১১. নামাজ শেষে খতিব ও ইমামরা মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া চাইবেন।
১২. খতিব, ইমাম, মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়গুলো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
১৩. কোরবানির ক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, জনপ্রতিনিধি, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সংশ্লিষ্ট মসজিদের পরিচালনা কমিটি এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করবেন।
Post a Comment